সত্তর বছর পরের ঘটনা। হ্যালুসিনেশনের জন্য দায়ী জিনকে সনাক্ত করা গেছে। নাম দেয়া হয়েছে ‘হ্যালু-জিন’। হ্যালু-জিন পাল্টে দিয়েছে মানুষের চিন্তার জগৎ ও অনুভবের দুনিয়া! জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে মানুষ এমনভাবে পৃথিবীতে আসছে যেন তারা মুহুর্মুহু পছন্দসই হ্যালুসিনেশনে আক্রান্ত হতে পারে! ফলে মানুষের চিন্তায় ও অনুভবে ঘটছে অদ্ভুতুড়ে সব ঘটনা! সেসব নিয়েই কল্পগল্প ‘হ্যালু-জিন’। এমন আটটি সাই-ফাই গল্পের সংকলন এই বই। বইটি আকর্ষণীয় বর্ণনাশৈলীতে আপনাদের সামনে উন্মুক্ত করবে কল্পনার অবারিত প্রান্তর!
#আসিফ_মেহ্দী
#Asif_Mehdi
Reviews
There are no reviews yet.